“সিংহঙ্কন্ধাধি-সংরূঢ়াং নানালঙ্কার-ভূষিতং।
চতুর্ভুজাং মহাদেবীং নাগ-যজ্ঞোপবীতিনীম॥
শঙ্খ শার্ঙ্গ-সমাযুক্ত-বাম-পাণিদ্বয়ান্বিতাং।
চক্ৰঞ্চ পঞ্চবাণাংশ্চ ধারয়ন্তীঞ্চ দক্ষিণে॥
রক্তবস্ত্রপরীধানাং বালার্ক সদৃশীতনুং।
নারদাদ্যৈমুনিগণৈঃ সেবিতাং ভবসুন্দরীম॥
ত্ৰিবলীবলিয়োপেত-নাভিনাল-মৃণালিনীং।
রত্নদ্বীপে মহাদ্বীপে সিংহাসন-সমন্বিতে॥
প্ৰফুল্ল-কমলারূঢ়াং ধ্যায়েত্তাং ভবগেহিনীম্।
(ওঁ হ্রীঁ) দূং জগদ্ধাতৃদুর্গায়ৈ নমঃ॥”
তুমি সিংহের স্কন্ধে আরূঢ়া, নানা অলঙ্কারে অলঙ্কৃতা, চতুর্ভূজা, মহাদেবী, এবং তুমি সর্পকে যজ্ঞোপবীত রূপে ধারণ করে আছ। তোমার বামহস্তদ্বয়ে শঙ্খ ও ধনু, দক্ষিণ হস্তদ্বয়ে চক্র ও পঞ্চবাণ। তুমি রক্ত বস্ত্ৰ পরিধান করে আছ, তোমার শরীর বালসুৰ্য্যের ন্যায়। তুমি ভবসুন্দরী, নারদাদি মুনিগণ তোমাকে সেবা করছেন। তোমার উদরে নাভিপদ্মের মৃণালের মত রোমাবলী বলায়াকার ত্ৰিবলীর সাথে যুক্ত। হৃদয়স্থিত সুধাসমুদ্র মধ্যবৰ্ত্তী রত্নময় মহাদ্বীপে যে সিংহাসন তার উপরে প্রফুল্প কমলে তুমি উপবেশন করে আছ। মহাদেবের গৃহলক্ষ্মী তুমি। তোমাকে ঐ ভাবে আমরা ধ্যান করি।
